আমার নাম মিম। বয়স প্রায় ত্রিশ। আমার স্বামী আছে, দুটি সন্তান আছে। মেয়ের বয়স সাত আর ছেলেরবয়স চার। আমার স্বামীবিদেশে থাকে, আমাদের বিয়ে হয়েছে দশ বছর। প্রতি দুই বছর অন্তর দেশে আসে।টাকা পয়সার কোনো অভাব নেই, আমার স্বামীওসুপুরূষ। তাহলে বলা যায় যে আমি ভাগ্যবতী মেয়ে,আমারসুখের অভাব নেই। আসলেই কি তাইৎ না আমার জীবনে সুখ হচ্ছেমরিচিকার মতো। এই আছে এই নেই।কেন ? কারন বলছি আমার বয়স যখন বার -তেরো তখন আমার বাবা অসুস্খ্য হয়ে পরে, আমরা অনেকগুলি ভাই বোন ছিলাম, ভাইয়েরা ছিল সব ছোট।অভাবে পরে মা জায়গা জমিও বিক্রি করে দিল, কিন্তুএভাবে কতদিন চলে। আমার চেহারা ভালো থাকাতে সবাই বললো এই মেয়েকেভালো ঘরে বিয়ে দিয়ে দাও,মেয়েরও গতী হবে তোমার ও অভাব ঘুচবে। সেভাবেই আমার বিয়ে ঠিক করা হলো। বরকে আমি দেখিনি।বিয়ের পর লঞ্চে করে বরের বাড়ি গেলাম। সেখানে সবাই আমাকে দেখে কানাঘুষা করতে লাগলো, এতো ছোটমেয়ে এই ছেলের ঘর করবে তো ? বাসর ঘরে আমি আমার স্বামীকে দেখে ভয় পেয়ে গেলাম।কারন আমারবর দেখতে ছিল আমার বাবার বয়সি, আমি কি করবো বুঝতেপারলাম না, ভয়ে জ্ঞান হারালাম। জ্ঞানফিরলে দেখলাম আমি খাটের এক কোণে পড়ে আছি। শরীরে কোনো কাপড় নেই। বুঝলাম জ্ঞান হারানোরপর লোকটি তারকামনা মিটিয়েছে। প্রচন্ড ব্যথা নিয়ে উঠে দাড়ালাম, আর নিজের ভাগ্যকে মেনে নিতেচাইলাম, কিন্তু পারলাম না। প্রতিরাতেই তারঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে ভয়ে জ্ঞান হারাতাম আর জ্ঞান ফিরেদেখতাম খাটের এক কোণে বিবস্ত্র অবস্খায় পড়ে আছি। তাকে ভালোবাসাতো দুরের কথা, ঘৃণা করতেলাগলাম। একদিন বাবার বাড়ি আসার সুযোগ পেলাম আমি। আমাদের বাড়িতে এই যে ঢুকলাম আরওইলোকের বাড়িতে যাবো না বলে ঠিক করলাম। এর মধ্যে আমাদের এলাকায় এক মাস্তান ছেলে অনেকআগের থেকেই আমাকে পছন্দ করতো। তার মাস্তানি করার জন্য তার বাবা মাতাকে বিদেশে পাঠিয়ে ছিলো।সে আমাকে নিয়মিত চিঠি দিতো। তাই ভাবলাম ওই বুড়োর হাত থেকে বাচতে হলে আমাকে এরসাহায্যদরকার। তাই ওকে চিঠিতে ও ফোনে সব জানালাম, এড়িয়ে গেলাম লোকটির সাথে আমার দৈহিকসম্পকের কথা। কারণ যদি তাতে ওরমন ফিরে যায়। যেহেতু সে আমাকে পছন্দ করে তাই ও আমাকে কথাদিল দেশে এসে আমাকে বিয়ে করবে। দেশে এলো আমাদের বিয়েহয়ে গেলো, বিয়ের দুমাস পরেই আবারবিদেশ চলে গেলো।এ দুমাস যেহেতু আমি মোটামুটি তাকে পছন্দ করি আর সে আমাকে উপকারকরেছে তাইতার সঙ্গে মন খুলে শারীরিক সম্পর্ক করলাম। কিন্তু দুইমাস পর বিদেশ গিয়ে ফিরলো দুইবছর পর, এ দুইবছর একটি মেয়েকিভাবে থাকে তা সে বোঝোনা। আমার দিন যায় কাজের কিন্তু রাত আর কাটে না।অনেক কষ্টে পার করলাম দুইটি বছর। এরপর সে এসেই বাচ্চা নিতে চাইলো। কারণবিদেশে থাকা স্বামীরস্ত্রীরা একা থাকলে তাদের চাহিদা মেটাতে অন্য পুরূষ ধরতে পারে। সন্তান নিলে সে সন্তান নিয়ে ব্যস্ত থাকবেতখনআর চাহিদা নিয়ে ভাববে না। আমার কোল জুড়ে এলো আমার মেয়ে। তাকে নিয়ে কাটে আমার দিনরাত। স্বামী আসে দুই বছর পরপর। এসেই ভালোবাসা বেড়ানো কিছুই নেই, যে কটি মাস থাকে সে শুধুআমার দেহটি ভোগ করে। এভাবেই আমার ছেলে হলো, কিন্তুআমার মনে ভালোবাসার ক্ষিধে রয়েই গেল।এর মধ্যে বাসা পাল্টিয়ে নতুন বাসায় উঠলাম। আমার সামনের বাসার একটি ছেলে প্রায়ই আমার দিকেতাকিয়ে থাকতো। খুব রাগহতো। একদিন আমাকে ছেলেটি জিজ্ঞাসা করলো কেমন আছেন। আমি কি ভেবেবললাম ভালো আছি। পরদিন সে আমার কাছেমোবাইল নাম্বার চাইলো আমি না করতে পারলাম না। আমারসাথে দেখা করতে চায় বুন্ধত্ব করতে চায়, আমি ভাবলাম জীবনে তোকোনো বুন পেলাম না তার সাথে কথাবললে দেখা করলে হয়তো আমার একাকিত্ব দুর হবে ্ধু একদিন সকালে লেকের পাড়ে দেখা করলাম, প্রথমদিন বলে আমার একটু ভয় করছিল। ছেলেটির সঙ্গে
কথা বলতে আমার খুব ভালো লাগলো, খুব ভদ্র ছেলে, আর তার কথায় কেমন জানি জাদুমাখা। একবারশুনলে বারবার শুনতে ইচ্ছেকরে, বাড়ি ফেরার পথে ছেলেটি আমার হাত ধরতে চাইলো। আমি মানা করতেপাররাম না, সে আমার হাতটি আলতো করে ধরেরাখলো, আমার সমস্ত শরীরে তখন বিদ্যুৎ ছুয়ে গেল। একপর্যায় সে আমার বুকে স্পর্শ করলো, আমার মনে হলো জাদুর পরশ বুলিয়েদিল সাড়া শরীরে। আমি যতবারতার সাথে দেখা করলাম, ততবারই সে তার হাতের জাদুর স্পর্শে আমাকে মাতাল করে রাখে।এরমধ্যেআমার স্বামী দেশে আসে। সে ছেলের সাথে সাক্ষাৎ ফোন সবই ব করতে হলো। ছয় মাস ছিল আমার স্বামী,সে সুপুরুষ তার কোনো ঘাটতি নেই।স্বামীর এতো আদর সোহাগ আমাকে ওই ছেলেটির স্পর্শ ভোলাতেপারলোনা। ছয় মাস পর আমার স্বামী বিদেশ চলে গেলো। আমি আবার তার সাথে যোগাযোগ করলাম, কিন্তু ভয়ও পেলাম, ভয়ঙ্কর ছেলে আমারসব কিছু লুটে নেবে। তবুও মনকে মানাতে পারলাম না, আমি তার ডাকেসাড়া না দিয়ে থাকতে পারিনা। রোজার সময় আমি হঠাৎখুব অসুস্খ্য হয়ে পরলাম, হাসপাতালে ভর্তিকরানো হলো। ছেলেটি খবর পেয়ে সবার অলক্ষে আমাকে দেখতে আসতো। সে যতক্ষনআমার কাছে থাকতোততক্ষন আমি সুস্খ্য থাকতাম সে চলে গেলে আবার অসুস্খ্য হয়ে পরতাম। তুমি তো আমারক বিয়ে করতেবলেছ, এক সময় ছেলেটি জানালো সে আমাকে ভালোবাসে। মনে হলো আমার সমস্ত যন্ত্রণা ভালো হয়েগেছে।বাড়ি ফেরার আগের দিন স্যায় ছেলেটি দেখা করতে গেলে ওর সঙ্গে ঘন্টা দুয়েক কথা বললাম। আমার সবব্যথা মুহূর্তে উধাও হয়েগেল। যায়োর আগে ছেলেটি আমাকে হসপিটালেরনির্জন বারান্দায় নিয়ে দুই হাতেআমাকে জড়িয়ে বুকের মাঝে নিয়ে আমার দুই ঠোটেরমাঝে চুমু একে দিল। সারারাত ঘুমাতে পারিনি সেরাতে। মনে হলো আমার বিয়ে , আমার দশ ব রের সংসার, দুটি সন্তান, স্বামী সবইআমার কাছে অথহীন।আমার জীবনে যে ভারোবাসার জন্য ব্যাকুল তার দেখা আমি পেয়েছি। এরপর থেকে ওকে ছাড়া আমি কিছুইভাবতেস পারি না, ওকে নিয়ে বাজার করি, মার্কেটে যাই, নিজে ডাক্তার দেখাই, বাচ্চাদের ডাক্তারদেখাইঅর্থাৎ আমার সব কাজই ওর সাহায্য ছাড়া আমি করতে পারি না।ও আমার সব কাজ করে দিতে লাগলো।আমাকে ছোটবাচ্চার মত শাসন করতে থাকে ও। আমার খুব ভালো লাগে ওর শাসন। ঈদেও দিন জিয়ারমাজারে গেলাম নিজের হাতে রান্না করে খাওয়াবো বলে। ঘরে গিয়ে ওকে হাতে তুলে খাওয়ালাম। খাওয়ারপর ওআমাকে ওর বাহুতে জড়িয়ে নিল। আমি তার স্পর্শে মাতাল হলাম। তার এক সপ্তাহ পর আমাদেরপ্রথম মিলণ। আমার মনে হলোআমার স্বামী সুপুরুষ তবে এমন ভাষোবেসে আর এত সময় নিয়ে মিলন আমিআগে কখনো পাইনি। এরপর থেকে আমাদেও প্রতিদিনমিলন হতো। আমার মনে হল পৃথিবীর সব সুখআমার কাছে এসে ধরা দিয়েছে। ছেলেটির সঙ্গে আমার দৈহিক সম্পর্কের জন্য যে তাকে আমার ভালো লাগেতা কিন্তু নয়। তার সব কিছু আমার ভালো লাগে। আমারবাচ্চাদের যে কেনো কাজে সে এমনভাবে ছুটেআসে যেন এ দুটি তার নিজের সন্তান। আমার ও আমার বাচ্চাদের সব কাজ স আমারস্বামী চেয়ে হাজারগুণ মমতা নিয়ে কাজ কওে যা আমাকে তার প্রতি আরো আকৃষ্ট করে তোলে। আমার স্বামী দেশে থাকলেওবাচ্চাদেরপ্রতি বেশ উদাসীন। আর আমার স্বামী খারাপ অভ্যাস সে কথায় কথায় আমার গায়ে হাত তোলেযা আমার একদম সহ্য হয় না। এরএজন্য আমার বাচ্চারা তর বাবার কাছে কম ভিড়ে। অথচ এ ছেলেরকাছে তারা তাদের সব আবদার করে। তাদের কাছে এ ছেলেইঅলিখিত বাবা হয়ে ওঠে। ে
যেহেতু আমার স্বামী, সন্তান রয়েছে তাই ওকে বললম তুমি বিয়ে কর। ও জানতে চাইলো, আমি বিয়েকরলে তুমি সহ্য করতে পারবে ? আমার মনে হলো আমার বুকটা ভেঙ্গে যাচ্ছে তবুও আমার বাচ্চা দুটিরকথা ভেবে সমাজের ভয়ে ওকে বললাম পারবো, তুমি বিয়ে কর।ও আমার মনের কথা বুঝতে পারলো।তবুও সবার কল্যাণে ও তার অভিভাবকদের পছন্দ করা মেয়েকে বিয়ে করতে মত দিল। ওর বিয়ের সপ্তাহখানেক আগে আমার মাথা খারাপ হয়ে গেল। আমার মনে হতে লাগলো আমার বুক থেকে ওকে কেউ ছিনিয়েনিয়েযাচ্ছে। আমার সতীন নিয়ে আসছে ও। আমার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেল, খাওয়া ব হয়ে গেল। ওআমাকে বোঝাাতে লাগলো তুমিতো বলেছ বিয়ে করতে ? ছেলেটার বিয়ের দিন যত ঘনিয়ে আসছে ততইআমি অসুস্খ্য হয়ে পরছি। ওর বিয়ের দিন আমি সারাদিন কিছু খেলাম না, আমার জানালা দিয়ে ওর ঘরেরদিকে তাকিয়ে রইলাম সারারাত। যদিও সে আমাকেপ্রতি ঘন্টায় ফোন করেছে, আমার খবর নিয়েছে,আমিকেমন আছি জানতে চেয়েছে। আমি কোনো কিছু মেনে নিতে পারছিলাম না, মনেহলো ও আমার কাছ থেকেঅনেক দূরে চলে যাচ্ছে। আমার চিন্তায় সে তার নতুন বউয়ের সাথে বাসর রাত পযর্ন্ত করল না। খুবসকালে উঠে অফিসে চলে গেল। সারা দিন আমার সাথেকথা বললো, বিকেলে তাড়াতাড়ি ছুটি নিয়ে চলেএলো সবাইকে ফাকি দিয়ে আমার বাসায়, এসে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরলো আদরকরলো তার নিজ হাতেআমাকে খাওয়ালো। সে বলে তুমি এমন পাগলামী করবে আমি জানতাম তাই আমি বিয়ে করতে চাইনি।আমিওকে উজাড় করে সব কিছু দিয়ে দিলাম যাতে ওর বউয়ের কাছে যেতে না পারে আমি ওকে শর্তদিলাম যে তুমি তোমার বউকে ছুতেপারবে না। আমার বউকি মানবে বল ? আমি শুধু তুমি আমার আরকারো হতে পারো না চলো আমরা বিয়ে করে ফেলি । আমি অনড়দেখে ও কথা দিল, আমি বললাম তুমিতোমার বউয়ের সাথে বেশী কথা বলতে পারবে না, তাকে আদর করতে পারবে না, ঘুরতে যেতেপারবে না,তিন চার দিন পর একদিন মিলিত হবেো ও তাতেও রাজি হলো, কারন সে আমাকে অনেক ভালোবাসে,আমাকে কষ্ট দিতে চায়না। আমার কোনো কষ্ট তার সহ্য হবে না। তাকেআমি তার পছন্দ মতো খাবাররান্না করে খাওয়াতাম। এরপর আমার সব কিছু বিলিয়ে দিয়ে ওর দেহের মাঝে লুটিয়ে পরতাম। প্রায়ইআমিহার মেনে নিতাম ওর কাছে। ও এতো সময় নিত যে আমরা তিন ঘন্টা একত্রে থাকলেও একবারের বেশিমিলনের সময় পেতাম না।কিন্তু তবুও ওকে বলতাম তুমি ইচ্ছা হলে আমার সঙ্গে যতা ইচ্ছা কর কিন্তুতোমার বউকে ধরবে না। ও আমার কথা রাখতো। কিন্তু আমি বেশি দিন এভাবে থকতে পারলাম না।আবারো আমার আগে মতো অবস্খা হলো। খাওয়া ব, ঘুম নেই। আমার অবস্খা ধেখেও আর ঠিকথাকতেপারলো না। আমরা দুজন শুধু জড়িয়ে ধওে কাদতে থাকি আর আমাদেও কি হবে তা ভাবি। ও বুঝতেপারলো ওর বিয়ে করাটা মস্ত বড় বোকামি হয়েছে। ও কামনা করতে লাগলো ওর বউয়ের একটা নদোষপেলেই বউকে ছেড়েদেবে। এর আল্লাহর কি মেহেরবানী ওর বউয়ের সঙ্গে এক ছেলের বিয়ের পর যোগাযোগওর হাতে ধরা পড়লো। সে ওর বউকে বিদায়েরসব প্রস্তুতি সম্পন্ন করলো। এখন শুধু ওর বউয়ের সঙ্গেতার কাগজপত্রে বিদায় বাকি। এর মধ্যে ঈদেও আগের দিন আমার স্বামী দেশে এলো। আমার স্বামী আসারপর আমি নিজেকে একটু সামলে নিলাম কিন্তু ও আমারস্বামীকে দেখে আমার মতো অবস্খা হলো ওর। ওআমর স্বামীকে সহ্য করতে পারলো না। আমার মতো ও আমাকে শর্ত দিল যেন আমারস্বামী আমাকে ছুতেনা পারে। সপ্তাহে একদিন স্বামী সঙ্গে মিলিত হতে পারবো। স্বামকে আদরও সোহাগ করা যাবে না। আমিওর দেয়াশর্ত মেনে চলতে লাগলাম। স্বামী সন্দেহ করতে লাগলো। এর মধ্যে কে যেন আমার স্বামী কাছেআমাদেও সম্পর্কের কথা বলে দিল। সেআমার ঘর থেকে বের হওয় ব কওে দিল এমনকি বারান্দায়যাওয়া, ওকে একবার দেখ সব বন্ধ করে দিল। আমার মোবাইলটাওছিনিয়ে নিল। ী আমাদেও দুজন এরমাঝের সম্পর্ক জানতে চাইলো কিন্তু আমরা আমাদেও মাঝে সম্পর্ক জান গেলেও বলবো না। বলতাম কিন্তুবাচ্চাদুটির ভবিষ্যতের কথা ভেবে সমাজ আমাদের সম্পর্ক মেনে নেবে না এজন্য আমরা চুপ হয়ে গেলাম।আমার স্বামী ছেলেটিকে নানাভাবেভয় দেখাতে লাগলো তার গুন্ডাপান্ডা দিয়ে। আমি জানি ও ভয় পায় নাশুধু আমার মুখের দিকে তাকিয়ে সব অত্যাচার সহ্য করে যাচ্ছি।আর আমি আমার স্বামী যকন স্পর্শ করেতখন মনে হয় যেন একজন অচেনা পুরুষ আমাকে জোর করে ধর্ষণ করছে। আগে বাধা দিতামএখন বাধাদিলে মারধোর করে। তাই তার কামনার সময় সিজেকে জিন্দা লাশের মতো করে দিই। তা-না হলে সেআমাকে মারে, আমার বাচ্চাগুলে কে মারে আর ভয় দেখায় আমার চেয়ে প্রিয় আমার ভালোবাসাকে গুন্ডাদিযে হত্যার। আমি ভয়ে সিটিয়ে থাকি। আমিওকে দেয়া কথা রাখতে পারছি না আমার স্বামী নামেরজন্তুটি আমাকে প্রতি রাতে তার হিংস্রতা দিয়ে ভোগ করে। তাতে নেই কোনো আনন্দ, নেই কোনোভালোবাসা, থাকে শুধু ঘৃণা। জানি এ পৃথিবীতে আমি আমার প্রাণের চেয়ে প্রিয় ভালোবাসার কাছে যেতেপারবো না। তবে যদি খোদা আবার আমাদেও পুনর্জন্ম ঘটাই তবে সে জনমে আমি শুধু আমার ভালোবাসারপ্রেমিক, ওর ঘওে বউ হয়ে জীবন কাটিয়েং যেতে চাই জানি এই জনমের অতৃপ্তি পরের জনমে হয়তোমিটবে
কথা বলতে আমার খুব ভালো লাগলো, খুব ভদ্র ছেলে, আর তার কথায় কেমন জানি জাদুমাখা। একবারশুনলে বারবার শুনতে ইচ্ছেকরে, বাড়ি ফেরার পথে ছেলেটি আমার হাত ধরতে চাইলো। আমি মানা করতেপাররাম না, সে আমার হাতটি আলতো করে ধরেরাখলো, আমার সমস্ত শরীরে তখন বিদ্যুৎ ছুয়ে গেল। একপর্যায় সে আমার বুকে স্পর্শ করলো, আমার মনে হলো জাদুর পরশ বুলিয়েদিল সাড়া শরীরে। আমি যতবারতার সাথে দেখা করলাম, ততবারই সে তার হাতের জাদুর স্পর্শে আমাকে মাতাল করে রাখে।এরমধ্যেআমার স্বামী দেশে আসে। সে ছেলের সাথে সাক্ষাৎ ফোন সবই ব করতে হলো। ছয় মাস ছিল আমার স্বামী,সে সুপুরুষ তার কোনো ঘাটতি নেই।স্বামীর এতো আদর সোহাগ আমাকে ওই ছেলেটির স্পর্শ ভোলাতেপারলোনা। ছয় মাস পর আমার স্বামী বিদেশ চলে গেলো। আমি আবার তার সাথে যোগাযোগ করলাম, কিন্তু ভয়ও পেলাম, ভয়ঙ্কর ছেলে আমারসব কিছু লুটে নেবে। তবুও মনকে মানাতে পারলাম না, আমি তার ডাকেসাড়া না দিয়ে থাকতে পারিনা। রোজার সময় আমি হঠাৎখুব অসুস্খ্য হয়ে পরলাম, হাসপাতালে ভর্তিকরানো হলো। ছেলেটি খবর পেয়ে সবার অলক্ষে আমাকে দেখতে আসতো। সে যতক্ষনআমার কাছে থাকতোততক্ষন আমি সুস্খ্য থাকতাম সে চলে গেলে আবার অসুস্খ্য হয়ে পরতাম। তুমি তো আমারক বিয়ে করতেবলেছ, এক সময় ছেলেটি জানালো সে আমাকে ভালোবাসে। মনে হলো আমার সমস্ত যন্ত্রণা ভালো হয়েগেছে।বাড়ি ফেরার আগের দিন স্যায় ছেলেটি দেখা করতে গেলে ওর সঙ্গে ঘন্টা দুয়েক কথা বললাম। আমার সবব্যথা মুহূর্তে উধাও হয়েগেল। যায়োর আগে ছেলেটি আমাকে হসপিটালেরনির্জন বারান্দায় নিয়ে দুই হাতেআমাকে জড়িয়ে বুকের মাঝে নিয়ে আমার দুই ঠোটেরমাঝে চুমু একে দিল। সারারাত ঘুমাতে পারিনি সেরাতে। মনে হলো আমার বিয়ে , আমার দশ ব রের সংসার, দুটি সন্তান, স্বামী সবইআমার কাছে অথহীন।আমার জীবনে যে ভারোবাসার জন্য ব্যাকুল তার দেখা আমি পেয়েছি। এরপর থেকে ওকে ছাড়া আমি কিছুইভাবতেস পারি না, ওকে নিয়ে বাজার করি, মার্কেটে যাই, নিজে ডাক্তার দেখাই, বাচ্চাদের ডাক্তারদেখাইঅর্থাৎ আমার সব কাজই ওর সাহায্য ছাড়া আমি করতে পারি না।ও আমার সব কাজ করে দিতে লাগলো।আমাকে ছোটবাচ্চার মত শাসন করতে থাকে ও। আমার খুব ভালো লাগে ওর শাসন। ঈদেও দিন জিয়ারমাজারে গেলাম নিজের হাতে রান্না করে খাওয়াবো বলে। ঘরে গিয়ে ওকে হাতে তুলে খাওয়ালাম। খাওয়ারপর ওআমাকে ওর বাহুতে জড়িয়ে নিল। আমি তার স্পর্শে মাতাল হলাম। তার এক সপ্তাহ পর আমাদেরপ্রথম মিলণ। আমার মনে হলোআমার স্বামী সুপুরুষ তবে এমন ভাষোবেসে আর এত সময় নিয়ে মিলন আমিআগে কখনো পাইনি। এরপর থেকে আমাদেও প্রতিদিনমিলন হতো। আমার মনে হল পৃথিবীর সব সুখআমার কাছে এসে ধরা দিয়েছে। ছেলেটির সঙ্গে আমার দৈহিক সম্পর্কের জন্য যে তাকে আমার ভালো লাগেতা কিন্তু নয়। তার সব কিছু আমার ভালো লাগে। আমারবাচ্চাদের যে কেনো কাজে সে এমনভাবে ছুটেআসে যেন এ দুটি তার নিজের সন্তান। আমার ও আমার বাচ্চাদের সব কাজ স আমারস্বামী চেয়ে হাজারগুণ মমতা নিয়ে কাজ কওে যা আমাকে তার প্রতি আরো আকৃষ্ট করে তোলে। আমার স্বামী দেশে থাকলেওবাচ্চাদেরপ্রতি বেশ উদাসীন। আর আমার স্বামী খারাপ অভ্যাস সে কথায় কথায় আমার গায়ে হাত তোলেযা আমার একদম সহ্য হয় না। এরএজন্য আমার বাচ্চারা তর বাবার কাছে কম ভিড়ে। অথচ এ ছেলেরকাছে তারা তাদের সব আবদার করে। তাদের কাছে এ ছেলেইঅলিখিত বাবা হয়ে ওঠে। ে
যেহেতু আমার স্বামী, সন্তান রয়েছে তাই ওকে বললম তুমি বিয়ে কর। ও জানতে চাইলো, আমি বিয়েকরলে তুমি সহ্য করতে পারবে ? আমার মনে হলো আমার বুকটা ভেঙ্গে যাচ্ছে তবুও আমার বাচ্চা দুটিরকথা ভেবে সমাজের ভয়ে ওকে বললাম পারবো, তুমি বিয়ে কর।ও আমার মনের কথা বুঝতে পারলো।তবুও সবার কল্যাণে ও তার অভিভাবকদের পছন্দ করা মেয়েকে বিয়ে করতে মত দিল। ওর বিয়ের সপ্তাহখানেক আগে আমার মাথা খারাপ হয়ে গেল। আমার মনে হতে লাগলো আমার বুক থেকে ওকে কেউ ছিনিয়েনিয়েযাচ্ছে। আমার সতীন নিয়ে আসছে ও। আমার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেল, খাওয়া ব হয়ে গেল। ওআমাকে বোঝাাতে লাগলো তুমিতো বলেছ বিয়ে করতে ? ছেলেটার বিয়ের দিন যত ঘনিয়ে আসছে ততইআমি অসুস্খ্য হয়ে পরছি। ওর বিয়ের দিন আমি সারাদিন কিছু খেলাম না, আমার জানালা দিয়ে ওর ঘরেরদিকে তাকিয়ে রইলাম সারারাত। যদিও সে আমাকেপ্রতি ঘন্টায় ফোন করেছে, আমার খবর নিয়েছে,আমিকেমন আছি জানতে চেয়েছে। আমি কোনো কিছু মেনে নিতে পারছিলাম না, মনেহলো ও আমার কাছ থেকেঅনেক দূরে চলে যাচ্ছে। আমার চিন্তায় সে তার নতুন বউয়ের সাথে বাসর রাত পযর্ন্ত করল না। খুবসকালে উঠে অফিসে চলে গেল। সারা দিন আমার সাথেকথা বললো, বিকেলে তাড়াতাড়ি ছুটি নিয়ে চলেএলো সবাইকে ফাকি দিয়ে আমার বাসায়, এসে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরলো আদরকরলো তার নিজ হাতেআমাকে খাওয়ালো। সে বলে তুমি এমন পাগলামী করবে আমি জানতাম তাই আমি বিয়ে করতে চাইনি।আমিওকে উজাড় করে সব কিছু দিয়ে দিলাম যাতে ওর বউয়ের কাছে যেতে না পারে আমি ওকে শর্তদিলাম যে তুমি তোমার বউকে ছুতেপারবে না। আমার বউকি মানবে বল ? আমি শুধু তুমি আমার আরকারো হতে পারো না চলো আমরা বিয়ে করে ফেলি । আমি অনড়দেখে ও কথা দিল, আমি বললাম তুমিতোমার বউয়ের সাথে বেশী কথা বলতে পারবে না, তাকে আদর করতে পারবে না, ঘুরতে যেতেপারবে না,তিন চার দিন পর একদিন মিলিত হবেো ও তাতেও রাজি হলো, কারন সে আমাকে অনেক ভালোবাসে,আমাকে কষ্ট দিতে চায়না। আমার কোনো কষ্ট তার সহ্য হবে না। তাকেআমি তার পছন্দ মতো খাবাররান্না করে খাওয়াতাম। এরপর আমার সব কিছু বিলিয়ে দিয়ে ওর দেহের মাঝে লুটিয়ে পরতাম। প্রায়ইআমিহার মেনে নিতাম ওর কাছে। ও এতো সময় নিত যে আমরা তিন ঘন্টা একত্রে থাকলেও একবারের বেশিমিলনের সময় পেতাম না।কিন্তু তবুও ওকে বলতাম তুমি ইচ্ছা হলে আমার সঙ্গে যতা ইচ্ছা কর কিন্তুতোমার বউকে ধরবে না। ও আমার কথা রাখতো। কিন্তু আমি বেশি দিন এভাবে থকতে পারলাম না।আবারো আমার আগে মতো অবস্খা হলো। খাওয়া ব, ঘুম নেই। আমার অবস্খা ধেখেও আর ঠিকথাকতেপারলো না। আমরা দুজন শুধু জড়িয়ে ধওে কাদতে থাকি আর আমাদেও কি হবে তা ভাবি। ও বুঝতেপারলো ওর বিয়ে করাটা মস্ত বড় বোকামি হয়েছে। ও কামনা করতে লাগলো ওর বউয়ের একটা নদোষপেলেই বউকে ছেড়েদেবে। এর আল্লাহর কি মেহেরবানী ওর বউয়ের সঙ্গে এক ছেলের বিয়ের পর যোগাযোগওর হাতে ধরা পড়লো। সে ওর বউকে বিদায়েরসব প্রস্তুতি সম্পন্ন করলো। এখন শুধু ওর বউয়ের সঙ্গেতার কাগজপত্রে বিদায় বাকি। এর মধ্যে ঈদেও আগের দিন আমার স্বামী দেশে এলো। আমার স্বামী আসারপর আমি নিজেকে একটু সামলে নিলাম কিন্তু ও আমারস্বামীকে দেখে আমার মতো অবস্খা হলো ওর। ওআমর স্বামীকে সহ্য করতে পারলো না। আমার মতো ও আমাকে শর্ত দিল যেন আমারস্বামী আমাকে ছুতেনা পারে। সপ্তাহে একদিন স্বামী সঙ্গে মিলিত হতে পারবো। স্বামকে আদরও সোহাগ করা যাবে না। আমিওর দেয়াশর্ত মেনে চলতে লাগলাম। স্বামী সন্দেহ করতে লাগলো। এর মধ্যে কে যেন আমার স্বামী কাছেআমাদেও সম্পর্কের কথা বলে দিল। সেআমার ঘর থেকে বের হওয় ব কওে দিল এমনকি বারান্দায়যাওয়া, ওকে একবার দেখ সব বন্ধ করে দিল। আমার মোবাইলটাওছিনিয়ে নিল। ী আমাদেও দুজন এরমাঝের সম্পর্ক জানতে চাইলো কিন্তু আমরা আমাদেও মাঝে সম্পর্ক জান গেলেও বলবো না। বলতাম কিন্তুবাচ্চাদুটির ভবিষ্যতের কথা ভেবে সমাজ আমাদের সম্পর্ক মেনে নেবে না এজন্য আমরা চুপ হয়ে গেলাম।আমার স্বামী ছেলেটিকে নানাভাবেভয় দেখাতে লাগলো তার গুন্ডাপান্ডা দিয়ে। আমি জানি ও ভয় পায় নাশুধু আমার মুখের দিকে তাকিয়ে সব অত্যাচার সহ্য করে যাচ্ছি।আর আমি আমার স্বামী যকন স্পর্শ করেতখন মনে হয় যেন একজন অচেনা পুরুষ আমাকে জোর করে ধর্ষণ করছে। আগে বাধা দিতামএখন বাধাদিলে মারধোর করে। তাই তার কামনার সময় সিজেকে জিন্দা লাশের মতো করে দিই। তা-না হলে সেআমাকে মারে, আমার বাচ্চাগুলে কে মারে আর ভয় দেখায় আমার চেয়ে প্রিয় আমার ভালোবাসাকে গুন্ডাদিযে হত্যার। আমি ভয়ে সিটিয়ে থাকি। আমিওকে দেয়া কথা রাখতে পারছি না আমার স্বামী নামেরজন্তুটি আমাকে প্রতি রাতে তার হিংস্রতা দিয়ে ভোগ করে। তাতে নেই কোনো আনন্দ, নেই কোনোভালোবাসা, থাকে শুধু ঘৃণা। জানি এ পৃথিবীতে আমি আমার প্রাণের চেয়ে প্রিয় ভালোবাসার কাছে যেতেপারবো না। তবে যদি খোদা আবার আমাদেও পুনর্জন্ম ঘটাই তবে সে জনমে আমি শুধু আমার ভালোবাসারপ্রেমিক, ওর ঘওে বউ হয়ে জীবন কাটিয়েং যেতে চাই জানি এই জনমের অতৃপ্তি পরের জনমে হয়তোমিটবে
To View Sexy XXX Actress Click on xsexyactress.blogspot.in
ReplyDeleteচটি গল্প পড়ুন এখানে xchotigolpo.blogspot.in